যেকোনো সময় দুর্ঘটনা বা অসতর্কতায় পুড়ে যাওয়ার মতো মারাত্মক যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতি ঘটে যেতে পারে। রান্নাঘর, মশা মারার কয়েল, গরম পানি বা বৈদ্যুতিকসামগ্রী ব্যবহারে অসতর্কতাও অনাকাঙ্ক্ষিত পুড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। এমন
ন্যাশ সম্পর্কে জানুন
ন্যাশ হচ্ছে যকৃতের একটি রোগ। সুষম খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত কায়িক শ্রম ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের মাধ্যমে ন্যাশ প্রতিরোধ করা অনেকাংশে সম্ভব। ন্যাশ হচ্ছে যকৃতের একটি রোগ। এর পুরো নাম নন–অ্যালকোহলিক স্টিয়াটো হেপাটাইটিস,
ধ্বনিবৃত্তি এক স্বল্প পরিচিত ব্যারাম
এই অসুখের নামটা উঠল, কারণ রোগটি হয়েছে পরিচিত এক অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহের। রোগটির বৈজ্ঞানিক নাম ‘অনোম্যাটো ম্যানিয়া’। নাসিরুদ্দিন শাহ নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বললেন এ রোগের কথা। এ এমন এক রোগ,
খাদ্যনালির ক্যানসারের কারণ এড়িয়ে চলুন
আমরা কোনো খাবার খেলে সেটি প্রথমে মুখ দিয়ে গলনালি এবং পরে খাদ্যনালি হয়ে পাকস্থলীতে প্রবেশ করে। গলনালির শেষ থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত যে ফাঁপা নলটি, যার মাধ্যমে খাদ্য গেলার পর পাকস্থলীতে
ব্লাড ক্যানসার সম্পর্কে জানুন
রক্তে তিন ধরনের কণিকা থাকে—লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা ও অণুচক্রিকা। অস্থিমজ্জার ভেতর এই রক্তকণিকাগুলো তৈরি হয়। লিউকেমিয়া হলো রক্ত বা অস্থিমজ্জার ভেতর শ্বেত রক্তকণিকার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। যেকোনো বয়সের পুরুষ বা
সন্তান ভূমিষ্ঠের পর হার্ট ফেইলিউর
গর্ভস্থ শিশুর অক্সিজেন ও পুষ্টি জোগাতে মায়ের হৃদ্যন্ত্রের কার্যকলাপে কিছু পরিবর্তন হয়। এ সময় মায়ের রক্তের পরিমাণ বেশ খানিকটা বেড়ে যায় এবং হৃদ্যন্ত্রকে প্রতি মিনিটে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ